নিজের হাতেই তৈরি
করুন খাঁটি কনডেন্সড মিল্ক
চায়ের
সাথে
তো
বটেই,
বিভিন্ন
মিষ্টি
খাবারেও
ক্রিমি
একটা
স্বাদ
আনতে
আমরা
হরহামেশাই
ব্যবহার
করে
থাকি
কনডেন্সড
মিল্ক।
কিন্তু
বাজারে
কেনা
কনডেন্সড
মিল্কের
মাঝে
কতটুকু
দুধ
আছে
তা
কে
বলতে
পারে?
এসব
পণ্যে
যে
ভেজাল
থাকতে
পারে
তা
বলাই
বাহুল্য।
তাই
একদম
খাঁটি
দুধের
কনডেন্সড
মিল্ক
তৈরি
করে
নিন
বাড়িতেই।
দরকার
হবে
মাত্র
তিনটি
উপকরণ
আর
বেশ
কিছুটা
ধৈর্য।
উপকরণ:
– ৫০০ মিলি দুধ
– এক কাপ চিনি
– এক চিমটি বেকিং সোডা
– ৫০০ মিলি দুধ
– এক কাপ চিনি
– এক চিমটি বেকিং সোডা
প্রণালী:
১) প্যানে যোগ করুন দুধ এবং চিনি। মাঝারি আঁচে ক্রমাগত নাড়তে থাকুন। এই রান্নাটিতে বেশ ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। কারণ সর্বক্ষণ দুধের ওপর নজর রাখতে হয় এবং দুধটা যেন ফুটে বাইরে ছড়িয়ে না পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হয়।
২) বেশি আঁচে দুধটা ফুটাতে থাকলে এটা ১৫ মিনিটের মাঝেই বেশ একটা লালচে রঙ হয়ে আসবে। মাঝারি আঁচে হলে ২০ মিনিটের কিছু বেশি লাগতে পারে।
৩) আরও ১৭-১৮ মিনিট পর লক্ষ্য করে দেখুন দুধটা ঘন হয়ে এসেছে এবং বেশ ফেনা ফেনা হয়ে বুদবুদ উঠছে।
৪) এ সময়ে চিনিটা ক্যারামেলাইজ হতে শুরু করবে এবং আপনি নাড়তে নাড়তেই টের পাবেন দুধের ঘনত্বে পরিবর্তন এসেছে। নাড়তে নাড়তেই কন্ডেন্সড মিল্কের মতো হয়ে আসবে দুধটা। চুলা নিভিয়ে দিন।
৫) এবার যোগ করুন বেকিং সোডা এবং ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। হয়তো মনে হতে পারে বেকিং সোডা দেবার ফলে দুধটা পাতলা হয়ে গেছে এবং রঙ পাল্টে গেছে। কিন্তু ঠাণ্ডা হলেই তা ঠিক হয়ে যাবে। জোরে জোরে নেড়ে ঠাণ্ডা করে নিন।
১) প্যানে যোগ করুন দুধ এবং চিনি। মাঝারি আঁচে ক্রমাগত নাড়তে থাকুন। এই রান্নাটিতে বেশ ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। কারণ সর্বক্ষণ দুধের ওপর নজর রাখতে হয় এবং দুধটা যেন ফুটে বাইরে ছড়িয়ে না পড়ে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হয়।
২) বেশি আঁচে দুধটা ফুটাতে থাকলে এটা ১৫ মিনিটের মাঝেই বেশ একটা লালচে রঙ হয়ে আসবে। মাঝারি আঁচে হলে ২০ মিনিটের কিছু বেশি লাগতে পারে।
৩) আরও ১৭-১৮ মিনিট পর লক্ষ্য করে দেখুন দুধটা ঘন হয়ে এসেছে এবং বেশ ফেনা ফেনা হয়ে বুদবুদ উঠছে।
৪) এ সময়ে চিনিটা ক্যারামেলাইজ হতে শুরু করবে এবং আপনি নাড়তে নাড়তেই টের পাবেন দুধের ঘনত্বে পরিবর্তন এসেছে। নাড়তে নাড়তেই কন্ডেন্সড মিল্কের মতো হয়ে আসবে দুধটা। চুলা নিভিয়ে দিন।
৫) এবার যোগ করুন বেকিং সোডা এবং ভালো করে নেড়ে মিশিয়ে নিন। হয়তো মনে হতে পারে বেকিং সোডা দেবার ফলে দুধটা পাতলা হয়ে গেছে এবং রঙ পাল্টে গেছে। কিন্তু ঠাণ্ডা হলেই তা ঠিক হয়ে যাবে। জোরে জোরে নেড়ে ঠাণ্ডা করে নিন।
ব্যাস
তৈরি
হয়ে
গেলো
একেবারে
খাঁটি
কন্ডেন্সড
মিল্ক,
আপনার
নিজের
হাতেই
তৈরি!
কেনা
জিনিসের
সাথে
এর
স্বাদের
তুলনাই
হয়
না!
ব্যবহার
করুন
সাথে
সাথেই
অথবা
রেখে
দিন
ফ্রিজে।
খুব সহজে তৈরি
করুন শন পাপড়ি
রেসিপি
উপকরণঃ
১.ময়দা- ১ কাপ
২.কর্ণফ্লাওয়ার- ১/২ কাপ
৩.বেসন- ১/২ কাপ
৪.এলাচ গুঁড়ো- এক চিমটি
৫.ঘি- ১/২ কাপ
৬.তেল- ১/২ কাপ
৭.চিনি- ১ কাপ
৮.পানি- ১/৩ কাপ
৯.মধু- ২ টেবিল চামচ
১০.কাঠবাদাম,পেস্তা বাদাম- সাজানোর জন্য
১.ময়দা- ১ কাপ
২.কর্ণফ্লাওয়ার- ১/২ কাপ
৩.বেসন- ১/২ কাপ
৪.এলাচ গুঁড়ো- এক চিমটি
৫.ঘি- ১/২ কাপ
৬.তেল- ১/২ কাপ
৭.চিনি- ১ কাপ
৮.পানি- ১/৩ কাপ
৯.মধু- ২ টেবিল চামচ
১০.কাঠবাদাম,পেস্তা বাদাম- সাজানোর জন্য
প্রণালীঃ
*কড়াইতে প্রথমে ময়দা হাল্কা ভেজে তারপর ঘি ও তেল দিয়ে আবার হালকা বাদামী করে ভাজুন এরপর একে একে বেসন ও কর্ণফ্লাওয়ার দিয়ে মৃদু আঁচে হাল্কা বাদামি করে ভেজে নামিয়ে রাখুন।
*কড়াইতে প্রথমে ময়দা হাল্কা ভেজে তারপর ঘি ও তেল দিয়ে আবার হালকা বাদামী করে ভাজুন এরপর একে একে বেসন ও কর্ণফ্লাওয়ার দিয়ে মৃদু আঁচে হাল্কা বাদামি করে ভেজে নামিয়ে রাখুন।
*আরেকটি
পাত্রে
চিনির
সঙ্গে
পানি
মিশিয়ে
জ্বাল
দিন
একটু
ঘন
হয়ে
আসলে
মধু
দিয়ে
দিন।
এরপর
একটি
বাটিতে
পানি
নিয়ে
সিরা
ফেললে
বল
এর
মতো
হবে।
তাহলেই
বুঝবেন
সিরা
পারফেক্ট
হয়েছে।
সিরা
হয়ে
গেলে
একটি
বাটিতে
ঘি
ব্রাশ
করে
সিরা
ঢেলে
বাটিটি
২/৩
মিনিট
পানির
উপর
রেখে
একটু
ঠান্ডা
করুন,
সিরা
জমে
যাবে।
*জমানো
সিরা
ভাজা
বেসনে
ঢেলে
কাঁটা
চামচ
দিয়ে
ভালো
করে
মেশাবেন।
এই
মেশানোর
মধ্যেই
সন
পাপড়ি
ফ্লাপি
হবে।
*তারপর
বাদাম
কুচি
দিয়ে
একটি
ট্রেতে
ঘি
ব্রাশ
করে
মিশ্রণটি
ঢেলে
১
ইঞ্চি
পুরু
করে
কমপক্ষে
আধা
ঘন্টা
রেখে
ঠান্ডা
করে
আবারও
বাদাম
কুচি
ছিটিয়ে
দিয়ে
ইচ্ছামত
সেপে
কেটে
পরিবেশন
করুন
মজাদার
শন
পাপড়ি
।
তথ্যসুত্রঃ নক্ষত্র
ঘরে বসে খুব
সহজে নুডলস বানিয়ে তবেই রান্না করুন
নুডুলস
দেশি
খাবার
না
হলেও
বাঙালিদের
প্রিয়
একটি
খাবার।
অনেকেই
প্যাকেট
কিনে
বাসায়
রেখে
দেয়
পরবর্তীতে
ব্যবহারের
জন্যে।
তারপর
ব্রেকফাস্ট
বা
বিকেলের
হালকা
নাস্তায়
খাওয়া
হয়
নুডুলস।এমনকি
অনেক
কর্মজীবী
খাবারের
ঝক্কি
ঝামেলা
কমাতে
অফিসে
দুপুরের
খাবার
হিসেবে
অনেক
সময়ই
নুডুলস
নিয়ে
যান।
সাধারণত
এই
নুডুলস
পার্শ্ববর্তী
মুদি
দোকান
থেকে
কিনতে
পাওয়া
যায়।
কিন্তু
নুডুলস
তৈরি
করা
খুব
একটা
বড়
ব্যাপার
নয়।
আপনি
চাইলে
ঘরে
বসেই
তা
তৈরি
করতে
পারেন।
বলার
অপেক্ষা
রাখে
না
যে
নিজের
হাতের
তৈরি
নুডুলসের
স্বাদই
আলাদা।
আসুন
জেনে
নেই
কি
করে
ঘরে
তৈরি
করবেন
নুডুলস।
উপকরণ
১। ৩০০ গ্রাম ময়দা
২। আরো খানিকটা ময়দা (মাখা ময়দার তাল গড়িয়ে নেয়ার জন্য)
৩। ১ টেবিল-চামচ (১৫ গ্রাম) লবণ
৪। ৩/৪ কাপ (১৫০ মিলিলিটার) হালকা গরম পানি
১। ৩০০ গ্রাম ময়দা
২। আরো খানিকটা ময়দা (মাখা ময়দার তাল গড়িয়ে নেয়ার জন্য)
৩। ১ টেবিল-চামচ (১৫ গ্রাম) লবণ
৪। ৩/৪ কাপ (১৫০ মিলিলিটার) হালকা গরম পানি
প্রণালি
১। প্রথম পানি গরম করে লবণ মিশিয়ে নিতে হবে । বড় গামলায় ময়দা রেখে লবণ পানি যোগ করতে হবে। হাত দিয়ে ভালভাবে মিশিয়ে গোলাকার ময়দার তাল তৈরি করতে হবে । রুটি বেলা পিঁড়ির উপর ময়দার তাল নিয়ে ভাল করে হাত দিয়ে ঠেসে ঠেসে মেখে মেখে নিতে হবে।
১। প্রথম পানি গরম করে লবণ মিশিয়ে নিতে হবে । বড় গামলায় ময়দা রেখে লবণ পানি যোগ করতে হবে। হাত দিয়ে ভালভাবে মিশিয়ে গোলাকার ময়দার তাল তৈরি করতে হবে । রুটি বেলা পিঁড়ির উপর ময়দার তাল নিয়ে ভাল করে হাত দিয়ে ঠেসে ঠেসে মেখে মেখে নিতে হবে।
২।
মাখা
ময়দার
তাল
একটি
প্লাস্টিকের
ব্যাগের
মধ্যে
ভরে
কমপক্ষে
৩০
মিনিট
রেখে
দিতে
হবে।
রুটি
বেলার
পিড়ির
উপর
হালকা
করে
ময়দা
ছড়িয়ে
দিয়ে
ময়দার
তাল
তার
উপর
গড়িয়ে
নিতে
হবে।
৩।
এবারে
বেলুন
দিয়ে
বেলে
মোটামুটি
৩
মিলিমিটার
পুরু
করে
ফেলতে
হবে।
তারপর
এই
বড়
পুরু
করে
বেলা
রুটিটি
কয়েকবার
ভাঁজ
করতে
হবে
যেন
চওড়ায়
৭
সেন্টিমিটার
হয়।
এর
উপরও
ময়দা
ছড়িয়ে
নিতে
হবে।
৩
মিলিমিটার
চওড়া
করে
ভাঁজ
করা
বড়
পুরু
রুটিটি
ফিতার
মত
কেটে
নিয়ে
ফিতাগুলোকে
আলাদা
আলাদা
করে
নিতে
হবে
এবং
ভাঁজ
খুলে
রাখতে
হবে।
নিশ্চিত
হতে
হবে
যেন,
কাটা
অংশে
হালকা
ময়দার
আবরণ
থাকে
।
৪।বড়
একটি
সসপ্যানে
পানি
নিয়ে
ফুটিয়ে
নুডুলস্
৮-১০
মিনিট
সিদ্ধ
করতে
হবে
। পানি
ফেলে
দিয়ে
ঠাণ্ডা
পানি
দিয়ে
নুডুলস্
ধুয়ে
নিয়ে
আবারও
পানি
ফেলে
দিতে
হবে।
এবার
এই
নুডুলস
যা
খুশি
তাই
দিয়ে
রান্না
করে
ঝটপট
খেয়ে
নিন।
এভাবে
খুব
সহজেই
নুডুলস
রান্না
করা
যায়।
আবার
নুডুলস
রান্না
করারও
অনেক
পদ্ধতি
আছে।
যেমন,
ইজি
নুডুলস
উইথ
সাম
মিক্স
ভেজিটেবলস,
সায়ামিট
দিয়ে
নুডুলস,
চিংড়ি
মাছ
দিয়ে
নুডুলস
কিংবা
ডিম
দিয়ে
নুডুলস
আরো
কত
কি!
তবে
খাবারের
বৈচিত্রের
জন্য
আজ
আমরা
দেখাবো
কিভাবে
দুধ
নুডুলস
বানাতে
হয়।
স্বাদ
পাল্টানোর
জন্যে
সবাই
এটি
খেয়ে
দেখতে
পারেন।
রান্নার
উপকরন
:
১।
আপনার
বানানো
নুডুলস
– ১৫০
গ্রাম
২। গুড়ো দুধ -২০০ গ্রাম
৩। চিনি – পরিমাণ মত
৪। নারিকেল কুচি-পরিমাণ মত
৫। এলাচ – পরিমাণ মত
৬। লবন-পরিমাণ মত
২। গুড়ো দুধ -২০০ গ্রাম
৩। চিনি – পরিমাণ মত
৪। নারিকেল কুচি-পরিমাণ মত
৫। এলাচ – পরিমাণ মত
৬। লবন-পরিমাণ মত
রন্ধন
প্রণালীঃ
১। হালকা গরম পানি দিয়ে গুড়া দুধ, চিনি মিশিয়ে নিয়ে চুলায় গরম করতে দিতে হবে। এ সময় দুধ আর চিনির মিশ্রণ বার বার নাড়তে থাকতে হবে। কিছুক্ষণ পর এলাচ ছেড়ে মিশ্রণের মধ্যে ছেড়ে দিতে হবে।
১। হালকা গরম পানি দিয়ে গুড়া দুধ, চিনি মিশিয়ে নিয়ে চুলায় গরম করতে দিতে হবে। এ সময় দুধ আর চিনির মিশ্রণ বার বার নাড়তে থাকতে হবে। কিছুক্ষণ পর এলাচ ছেড়ে মিশ্রণের মধ্যে ছেড়ে দিতে হবে।
২।
অন্য
একটা
চুলায়
পানি
নিয়ে
ফুটিয়ে
নিতে
হবে।
৩।
পানি
ফুটে
যাওয়ার
সাথে
সাথে
নুডুলস
ছেড়ে
দিতে
হবে।
ঘড়ি
ধরে
৩
থেকে
৪
মিনিট
তা
সিদ্ধ
করতে
হবে।
এরপর
চুলা
থেকে
নামিয়ে
পানি
ঝড়িয়ে
নিতে
হবে।
৪।
দুধ
ঘন
হয়ে
আসলে
তার
মধ্যে
ঝেড়ে
নেওয়া
নুডুলস
ছেড়ে
দিয়ে
আস্তে
আস্তে
নাড়তে
হবে।
হালকা
আঁচে
মিনিট
দশেক
চুলার
উপর
রাখতে
হবে।
সব
উপকরণ
ভাল
ভাবে
মিশে
গেলে
নারিকেল
কুচি
ছেড়ে
দিয়ে
দশ
থেকে
বার
সেকেন্ড
পর
চুলা
থেকে
নামিয়ে
ফেলুন।
এটি
গরম
গরম
যেকোন
সময়
নাস্তা
হিসেবে
পরিবেশন
করতে
পারেন।
তবে
ফ্রিজে
রেখে
ঠান্ডা
করেও
খেতে
পারেন।
দুধ
নুডুলস
ঠান্ডা
অবস্থায়
খেতে
আরো
বেশী
ভাল
লাগে।
তথ্যসুত্রঃ
নক্ষত্র
পাউরুটি দিয়ে তৈরি লালমোহন মিষ্টি
মিষ্টি তৈরিতে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ কোন উপকরণটি? সকলেই একবাক্যে স্বীকার করবেন ছানা। কিন্তু ছানা ছাড়াও তৈরি করা যায় অসাধারণ স্বাদের মিষ্টি। অবাক হচ্ছেন? ভাবছেন তা কি করে সম্ভব। ঘরে ছানা না থাকলেও খুব সহজে মিষ্টি তৈরি করা সম্ভব। আজকে আপনাদের শেখাবো সেই দারুণ কৌশলটি। পাউরুটি দিয়েই খুব সহজে তৈরি করে নিতে পারবেন অসাধারণ স্বাদের লালমোহন মিষ্টি। তাহলে দেরি না করে শিখে নেয়া যাক রেসিপিটি।
উপকরণ:
– ৮ পিস পাউরুটি শক্ত অংশ কেটে ফেলা
– ৬ টেবিল চামচ ঘন দুধ
– ১ কাপ চিনি
– ১/৪ চা চামচ এলাচ গুঁড়ো/ এলাচ
– ১০-১২ টি কিশমিশ
– দেড় কাপ পানি
– তেল ভাজার জন্য
পদ্ধতি:
– প্রথমে একটি প্যানে পানি ও চিনি মিশিয়ে ৫-৭ মিনিট জ্বাল দেয়া শুরু করুন। শিরা জ্বাল দেয়ার মাঝেই একটি বাটিতে পাউরুটির টুকরোগুলো হাতে ছোট ছোট টুকরো করে রাখুন এবং ১-২ চামচ দুধ দিয়ে মাখাতে থাকুন।
– একসাথে দুধ ঢেলে দেবেন না। ১-২ চামচ করে ঢেলে পাউরুটির টুকরো হাতে মেখে মসৃণ করতে থাকুন। ডো নরম ও মসৃণ করতে যতোটা দুধের প্রয়োজন আপনি ব্যবহার করতে পারেন। কারণ অনেক সময় রুটি বেশী ড্রাই হলে বেশী দুধের প্রয়োজন।
– এরপর মসৃণ ডো থেকে ছোট ছোট বলের মতো তৈরি করে নিন। বলগুলো হাতে গোল করে নিয়ে মাঝে একটি করে কিশমিশ ভরে দিতে পারেন স্বাদ বাড়ানোর জন্য। সম্পূর্ণ মিশ্রণ দিয়ে মিষ্টি তৈরি করে নিন।
– শিরা ফুটে উঠলে এতে এলাচ গুঁড়ো দিয়ে অল্প আছে আরও ৮-১০ মিনিট জ্বাল দিতে থাকুন।
– একটি কড়াইয়ে অর্ধেক ডুবো তেলে ভাজা যায় এমন তেল দিতে তেল গরম করে চুলার আঁচ একেবারে কমিয়ে নিন। তেলে মিষ্টিগুলো দিয়ে সাবধানে ভাজতে থাকুন। অল্প আচেই ভাজুন প্রথমে তারপর হালকা বাদামী রঙের হয়ে এলে চুলার আঁচ মাঝারী করে দিন। ভালো করে সবদিক সমান ভাবে লালচে করে ভেজে নিন।
– ৩-৪ মিনিট পর ভাজা হয়ে এলে একটি কিচেন টিস্যুর উপরে তুলে রাখুন বাড়তি তেল ঝরে যাবে। এরপর বলগুলো গরম থাকতেই শিরাতে দিয়ে দিন এবং ৩-৪ মিনিট শিরাতে রেখে জ্বাল দিন।
– এরপর চুলা বন্ধ করে ৮-১০ মিনিট শিরাতেই রেখে দিন। এরপর সারভিং ডিশে তুলে উপরে পেস্তা বা কাজু বাদাম দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
সুত্রঃ নক্ষত্র
বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন মুচমুচে আলুর চিপস
বড় ছোট সবার পছন্দের এক খাবারের নাম চিপস। আর তা যদি হয় আলুর চিপস, তবে তো কোন কথা নেই! মুচমুচে কুড়মুড়ে আলুর চিপস কার না ভাল লাগে। বাসায় এই চিপস বানালে বাজারের চিপসের মত ক্রিসপি হয় না। কেমন নেতিয়ে যায় চিপসগুলো। মজার বিষয়টি হচ্ছে, বাজারের মত মুচমুচে আলুর চিপস তৈরি খুব কঠিন কিছু নয়। খুব সহজেই বাজারের মত ক্রিসপি আলুর চিপস তৈরি সম্ভব। এবং হ্যাঁ, বাড়িতেই! কীভাবে? আসুন জেনে নিই পুরো রেসিপিটি।
উপকরণ
আলু
লবণ
পানি
পদ্ধতি
-প্রথমে আলুর খোসা ছাড়িয়ে পাতলা পাতলা করে কেটে ফেলুন।
-তারপর আলুর স্লাইসগুলো ঠান্ডা পানির মধ্যে দিয়ে দিন।
-কিছুক্ষণ পর একটি ছাঁকনি দিয়ে আলু থেকে পানি আলাদা করে ফেলুন।
-আলুর স্লাইসগুলো ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
-তারপর একটি পাত্রে ঠান্ডা পানি নিন এবং তাতে লবণ দিয়ে দিন।
-তারপর লবণ পানির মধ্যে আলুর স্লাইসগুলো দিয়ে দিন।
-এবার ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
-৩০ মিনিট পর লবণ পানি ফেলে দিয়ে আলুর স্লাইসগুলোকে আলাদা করে ফেলুন।
-আবার ঠান্ডা পানি দিয়ে আলুর স্লাইসগুলো ধুয়ে ফেলুন।
-তারপর একটি শুকনো কাপড়ের ওপর আলুর স্লাইস গুলো বিছিয়ে দিন। কাপড়ে আরেক পাশ দিয়ে আলুর স্লাইসগুলো ঢেকে দিন। হালকা চাপ দিয়ে পানি মুছে ফেলুন।
-এবার চুলায় তেল গরম করতে দিন। তেলটা অনেক গরম হতে হবে।
-আলুর স্লাইসগুলো শুকিয়ে গেলে গরম তেলে আস্তে আস্তে করে ছেড়ে দিন।
-আলুর স্লাইসগুলো সোনালী রঙ হয়ে আসলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন।
-তারপর আলুর চিপসগুলো ২৭৫ ডিগ্রীতে কিছুক্ষণের জন্য ওভেনে রাখুন।
-ওভেন থেকে বের করলে পেয়ে যাবেন দোকানের মত মুচমুচে আলুর চিপস।
No comments:
Post a Comment