মুন কম্পিউটার একাডেমীতে কম্পিউটার কোর্সে ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি চলছে। আসন সংখ্যা সীমিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ মোঃ মনজুর আলম, প্রভাষক, সাঁথিয়া ডিগ্রী কলেজ,সাঁথিয়া, পাবনা। মোবাইল নং ০১৭১৪৫০৪৮২৭, ই-মেইলঃ monjur473@gmail.com

Moon Computer Academy


Breaking News
মুন কম্পিউটার একাডেমী, সাঁথিয়া, পাবানায় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কোর্সে ছাত্র/ছাত্রী ভর্তি চলছে। আসন সংখ্যা সীমিত। যোগাযোগের ঠিকানাঃ মোঃ মনজুর আলম, প্রভাষক, সাঁথিয়া ডিগ্রী কলেজ সাঁ‍থিয়া, পাবনা। মোবাইল নং-০১৭১৪৫০৪৮২৭,E-mail: monjur473@gmail.com
#htmlcaption1 Go UP! Pure Javascript. No jQuery. No flash. Pure Javascript. No jQuery. No flash. Pure Javascript. No jQuery. No flash. Pure Javascript. No jQuery. No flash. Pure Javascript. No jQuery. No flash. Pure Javascript. No jQuery. No flash. Pure Javascript. No jQuery. No flash. Pure Javascript. No jQuery. No flash. #htmlcaption2 Stay Connected

Random Post

Search This Blog

menu

Showing posts with label Computer Virus (চেনার উপায় এবং প্রতিকার). Show all posts
Showing posts with label Computer Virus (চেনার উপায় এবং প্রতিকার). Show all posts

Monday, February 1, 2016

ভাইরাসের আক্রমন থেকে কম্পিউটার মুক্ত রাখার উপায়ঃ



ভাইরাসের আক্রমন  থেকে কম্পিউটার মুক্ত রাখার উপায়ঃ

সধারন কিছু নিয়ম মেনে কম্পউটার  ব্যবহার করলেই  ভাইরাস থেকে  পিসি কে নিরাপদে  রাখা সম্ভব । নিম্নে নিয়মগুলো উল্লেখ করা হলোঃ

১।  পেনড্রাইভ ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা । যেমন- আপডেটেড কোন অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে নেওয়া ভাইরাস পেলে তাকে সঙ্গে সঙ্গে ডিলিট করে ফেলা
২।  সিডি বা ডিভিডি ব্যবহার করার পূর্বে তাকে স্ক্যান করে নেওয়া এবং যদি ভাইরাস ধরা পড়ে তাহলে সেই সিডি বা ডিভিডি থেকে কোন ডেটা পিসি তে কপি না করা কারণ সিডি বা ডিভিডি রাইট করা অবস্থাই ভাইরাস পাওয়া গেলেও অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম সেখান থেকে ভাইরাস সমূহ মুছতে পারে না
৩।  যে কোন  মেমোরি কার্ড পিসিতে প্রবেশ করালে অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে নেওয়া
৪। ক্যামেরা থেকে ছবি পিসি তে ডাউনলোড করার সময় এর মেমোরি কে ভাল করে অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করে নেওয়া
৫। ডিস্ক রাইট প্রটেক্ট না করে অন্য কোন পিসি তে ব্যবহার না করা
৬। অ্যান্টিভাইরাস আপডেট ভার্সন ব্যবহার করা
৭। ইন্টারনেট কানেক্ট হলে  অ্যান্টিভাইরাস টিকে আপডেট করে নেওয়া
৮।  প্রতিদিন কাজের শেষে দরকারি ডেটার ব্যাকআপ রাখা ব্যাকআপ রাখার আগে যে স্থানে ব্যাকআপ রাখছেন সেই স্থান ভাইরাস মুক্ত কিনা সেটা পরীক্ষা করে নেওয়া
৯। বেশির ভাগ ভাইরাস .COM এবং .EXE ফাইল কে আক্রান্ত করে থাকে তাই সব প্রোগ্রামের .COM এবং .EXE ফাইল সমূহেকে Read Only করে রাখা
১০।  কিছু দিন অন্তর অন্তর পিসি কে স্ক্যান করা
১১।  ইন্টারনেট ব্যাবহারে সতর্ক হওয়া ইন্টারনেট ব্যবহার এর আগে অ্যান্টিভাইরাস ও ফায়ারওয়াল অন রাখা
১২। ভাইরাস স্ক্যান করে তারপর ইন্টারনেট থেকে ফাইল ডাউনলোড করা
১৩।  ইমেলে অপরিচিত এটাচমেন্ট ফাইল ওপেন করার আগে সতর্ক হয়ে যাওয়া
১৪।  ইন্টারনেটে টরেন্ট সাইট থেকে ফাইল ডাউনলোড করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা এই ধরনের সাইট এ নানা ধরনের ভাইরাস লুকিয়ে থাকতে পারে
১৫।  দরকার ছাড়া অহেতুক ফ্রি সফটওয়্যার বা ডেমো সফটওয়্যার ব্যবহার থেকে বিরত থাকা
১৬।  কম্পিউটার স্টার্টআপে ভাইরাস প্রতিরক্ষক গার্ড সক্রিয় রাখা
উপরোক্ত বিষয়সমূহ মেনে চললে কম্পিউটার ভাইরাস থেকে কিছু টা হলেও নিরাপদে থাকবেন
এখানে জনপ্রিয় কিছু এন্টিভাইরাস সফটওয়ারেরর নাম  দেওয়া হলোঃ
Kaspersky , AVG,  Avira,   Avast ,    Norton Anti Virus,     Microsoft essential
Eset ,  IBM Anti Virus,    PC Cillin,    Comodo Anti Virus,   Panda Anti Virus,
Read more ...

Monday, May 12, 2014

Virus (ভাইরাস) আক্রান্ত কম্পিউটার চেনার উপায়

ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটার চেনার উপায়
যে সমস্ত লক্ষন দেখে বুঝা যাবে আপনার কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত কিনা , তা নিম্নরূপঃ
১। আগের তুলনাই কম্পিউটার চালু হতে অনেক সময় নিবে
২। যে কোনো ফাইল এমনি উধাও হয়ে যাওয়া বা নাম পরিবর্তন হয়ে যাওয়া
৩। ড্রাইভের নাম পরিবর্তন হয়ে যাওয়া
৪।  অনেক ফাইলে আকার কোন কারণ চাড়াই বেড়ে যাওয়া
৫। কম্পিউটার স্ক্রীনে অদ্ভুত কিছু হাস্যকর ফাইল দেখা
৬। অস্বাভাবিক কিছু ভুল সংকেত প্রদর্শিত হওয়া
৭।  স্ক্রীনে অপ্রত্যাশিত শব্দ অথবা ছবি দেখতে পাওয়া
৮।  নিজে নিজে সিস্টেম এর সময় , তারিখ পরিবর্তন হওয়া
৯। ডিস্ক এ ব্যাড সেক্টর বেড়ে যাওয়া তার কারণ কিছু ভাইরাস তাদের নিজেকে লুকানোর জন্য তাদের অবস্থান কে ব্যাড সেক্টর হিসাবে মার্ক করে দেয় যাতে করে অপারেটিং সিস্টেম বা অন্য কোন প্রোগ্রাম সেখানে না প্রবেশ করতে পারে
১০।  সাধারন যে কোনো কাজেও ডিস্ক এক্সিস ( Access ) সময় বেড়ে যাওয়া
১১। যে কোনো ফাইল  Save বা Print করতে অনেক সময় নেওয়া
১২ হার্ড ডিস্ক এর পার্টিশন নষ্ট হয়ে  হার্ড ডিস্কে থাকা সব ডেটা হারিয়ে যেতে পারে
১৩। মেমোরি সাইজ কমিয়ে কোন প্রোগ্রাম চালনা ব্যাহত হতে পারে যেমনঃ  Out of Memory বা Insufficient Memory ম্যাসেজ দেওয়া
১৪। কম্পিউটার এর কাজ স্লো  হয়ে যাওয়া
১৫। প্রোগ্রাম এর মেনু , লিস্ট , অপশন ইত্যাদি অংশগুলি ঠিক মতো খুজে না পাওয়া
১৬।  কাজ করতে করতে হটাত হ্যাং হয়ে যাওয়া , কখনো অটো রিস্টার্ট নেওয়া বা কম্পিউটার বন্ধ  ( Shutdown ) হয়ে যাওয়া
১৭।  অনেক সময় BIOS এর প্রোগ্রাম কে সম্পূর্ণ মুছে ফেলে পিসি কে পুরো পুরি ভাবে অক্ষম বা অচল করে দিতে পারে
১৮। পিসি এর বিভিন্ন ফোল্ডার এর মধ্যে উক্ত ফোল্ডারের নাম এর শেষে .EXE এক্সটেনশনযুক্ত ফোল্ডার পাওয়া
১৯। ইমেজ ফাইল সমূহের সাইজ নিজে নিজে একেবারে কমে গিয়ে কয়েক KB তে পরিণত করা এবং তার ফলে সেই ফাইল টি আর ওপেন বা চালু না হওয়া
২০। ফাইলের  কিছু অংশে অবাঞ্ছিত ম্যাসেজ প্রদর্শিত হওয়া
সাধারণত কম্পিউটারে উপরোক্ত এক বা একাধিক লক্ষণগুলো  প্রকাশ পেলে বুঝতে হবে আপনার কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত ।
Read more ...

Flying Bird

Add

Recent Comments

Followers

Contact